এখন সহায়িকা পড়ার বিভিন্ন পদ্ধতির বর্ণনা দেয়া হচ্ছে। “text” শব্দটির সাহায্য আপনার পছন্দের কোন একটি বিষয়কে বোঝানো হচ্ছে। সাধারণত বিভিন্ন কমান্ড ও গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়িকা দেয়া থাকে।
apropos text
whati
s
ডাটাবেসে
text
এর
ওপর কোন
তথ্য
থাকলে তা
দেখায়।
man text
text
সংক্রান্ত
ম্যানুয়াল
পেজ থাকলে
তা দেখায়।
ম্যানুয়াল
পেজ হল
ইউনিক্স
সিস্টেমগুলোতে
ডকুমেন্টেশনের
সবচেয়ে বড়
উত্স।
উদাহরণস্বরূপ
man ls
কমান্ডটি
আপনাকে ls
কমান্ড
ব্যবহারের
সমস্ত
পদ্ধতি
জানাবে।
ম্যানুয়াল
পেজ দেখার
সময় Enter
চাপলে
একলাইন
সামনে,
Ctrl+B
চাপলে এক
স্ক্রীন
পেছনে,
Ctrl
+F
চাপলে এক
স্ক্রীন
সামনে এবং
q বা Ctrl
+C
চাপলে
ম্যানপেজ
থেকে বের
হয়ে আসা
যায়।
which text
আপনার
ব্যবহৃত path
এ text
কমান্ডটি
পাওয়া
গেলে path টি
জানানো
হয়।
locate
text
যে সকল path এ
text
শব্দটি
পাওয়া
যাবে, তা
আপনাকে
জানানো
হবে।
whatis text
সংক্ষিপ্তাকারে
text
কমান্ডটির
কাজ
সম্পর্কে
জানায়। whatis
লিখলে
বর্তমান
ডিরেক্টরির
সকল
বাইনারি
ফাইলের
কাজ
সম্পর্কে
জানাতে
চেষ্টা
করে ।*
whereis text
text
নামক
ফাইলটিকে
খুজে বের
করার
চেষ্টা
করে এবং
খুজে পেলে
text
ফাইলের path
জানায়।
কিছু বহুল
ব্যবহৃত ও
গুরুত্বপুর্ণ
কমান্ডের
ওপর
whatis
ব্ঃব্যবহার
করে দেখতে
পারেন,
যেমন- cat
,
more
, grep
,
mv
, find
,
tar
, chmod
,
date
এবং
script
। more
কমান্ডটি
এক পৃষ্ঠা
করে লেখা
পড়তে দেয়।
ডস-এও
কমান্ডটি
একই কাজ
করে;
উদাহরণস্বরূপ:
ls
কিংবা -l
| moremore
।
filename
*
চিহ্নটি wildcard
হিসেবে কাজ
করে, যেমন- ls
w*
লিখলে
নামের
প্রথম
অক্ষর w, এ
ধরনের সব
ফাইলের নাম
দেখা যায়।
হয়তো কিছু
কমান্ড
আপনার
সিস্টেমে
ভালভাবে
কাজ করছে
না। locate
এবং whatis
উভয়ই একটি
ডাটাবেসের
ওপর নির্ভর
করে যা
প্রতি
সপ্তাহে
নতুন করে
তৈরী করা
হয়। যদি
আপনার
কম্পিউটারটি
সাপ্তাহিক
ছুটির দিনে
বন্ধ থাকে
কিংবা ঐ
দিন FreeBSD
চালানো না
হয়, তবে
দৈনিক,
সাপ্তাহিক
কিংবা
মাসিক
কাজগুলো
যেকোন সময়ই
করতে
পারেন।
পরবর্তি
কমান্ডগুলো
আপনাকে এই
ব্যবস্থা
করে দেবে; root
হিসেবে
কমান্ডগুলো
চালান এবং
একটি
কমান্ডের
কাজ শেষ
হলেই কেবল
পরের
কমান্ডটি
প্রয়োগ
করুন।
#
periodic daily
সংশ্লিষ্ট আউটপুট
#
periodic weekly
সংশ্লিষ্ট আউটপুট
#
periodic monthly
সংশ্লিষ্ট আউটপুটএই
কমান্ডগুলো
চলার সময়
বসে থেকে
অপেক্ষা
করতে না
চাইলে
Alt+F2
চেপে
আরেকটি
ভার্চুয়াল
কনসোল
খুলে তাতে
লগ ইন
করুন। মনে
রাখবেন,
ইউনিক্স
একটি
মাল্টিটাস্কিং,
মাল্টিইউজার
সিস্টেম,
তাই একত্রে
অসংখ্য
ব্যবহারকারী
ও
প্রোগ্রাম
চলানো কোন
সমস্যা নয়।
নতুন কনসোল
চালু করলেও
অবশ্য
কমান্ডগুলো
আপনার
বর্তমান
কনসোলে
কিছু লেখা
দেখাবে;
clear
কমান্ড
ব্যবহার
করে খুব
সহজেই
স্ক্রীন
পরিস্কার
করতে
পারেন।
কমান্ডগুলোর
কাজ শেষ
হয়ে গেলে
/var/mail/root
এবং
/var/log/messages
ফাইলদুটোতে
একবার চোখ
বুলিয়ে
দেখুন।
সিস্টেম অ্যাডমিনস্ট্রেশনের অংশ হিসেবে প্রায়ই এধরনের কমান্ড চালাবার প্রয়োজন হয়। যেহেতু আপনার ইউনিক্স সিস্টেমটির আপনিই একমাত্র ব্যবহারকারী, তাই সিস্টেম অ্যাডমিনস্ট্রেরের ভূমিকাও আপনাকেই পালন করতে হবে। সাধারণত যে কাজগুলো root হিসেবে না করলেই নয়, সেগুলোই সিস্টেম অ্যাডমিনস্ট্রেশনের অংশ। বাজারে ইউনিক্স সিস্টেম অ্যাডমিনস্ট্রেশনের ওপর অনেক মোটা মোটা বই পাওয়া গেলেও সিস্টেম অ্যাডমিনস্ট্রেশনের ভাল বর্ণনা এসব বইয়ের অধিকাংশতেই থাকে না। বরং এদের একটা বড় অংশ ব্যায় হয় উইন্ডো ম্যানেজারের ব্যবহার পদ্ধতি সংক্রান্ত বর্ণনা দিয়েই। ইউনিক্স সিস্টেম অ্যাডমিনস্ট্রেশনের ওপর দুটি অসাধারণ বই হল এডি নেমেথে র লেখা Unix System Administration Handbook (Prentice-Hall, 1995, ISBN 0-13-15051-7) (যার দ্বিতীয় সংস্করণের প্রচ্ছদ লাল রঙের) এবং এলিন ফ্রিজে র লেখা Essential System Administration (O'Reilly Associates, 1993, ISBN 0-937175-80-3)। আমি নিজে অবশ্য পড়ি নেমেথের বই।
This, and other documents, can be downloaded from http://ftp.FreeBSD.org/pub/FreeBSD/doc/
For questions about FreeBSD, read the
documentation before
contacting <questions@FreeBSD.org>.
For questions about this documentation, e-mail <doc@FreeBSD.org>.